এম এম এ শাহজাহান

চাঁদাবাজি খতম করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছাই যথেষ্ট

চাঁদাবাজি শব্দটির সাথে আমরা কমবেশি সবাই পরিচিত। চাঁদাবাজি যারা করে তাদেরকে সাধারণ মানুষ একেবারেই পছন্দ করেননা, বরঞ্চ ঘৃণার চোখে দেখে। কিন্তু এ চাঁদাবাজির টাকা না হলে আবার বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলো চলতে পারে না। 

ইসরাইলি পণ্য বয়কট এবং দেশ প্রেমিক জনতার ভাবনা 

নিজেকে বদলালেই দিগন্ত বদলায়

সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল। বিল্ডিং এর অবকাঠামো, বাহিরের পরিবেশ দেখতে সুন্দর, ভেতরের অবস্থা এবং পরিবেশ অত্যন্ত নোংরা। 

অসৎ রাজনীতি বন্ধ, বেকারমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের ডাক

বেকারত্বকে অসহায়ত্ব না ভেবে সম্ভাবনায় রূপান্তরিত করা যায় খুব সহজেই। মানুষ যখন বেকার থাকে, তখন তার হাতে অফুরন্ত সময় থাকে। এ অফুরন্ত সময়ের ফাঁদে পা দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ নষ্ট রাজনীতিতে প্রবেশ করে। দলে অন্তর্ভুক্ত হয়ে নিজেকে শক্তিশালী মনে করে। তার মধ্যে কেউ কেউ যদিও ভালো থাকে তবে, বেশিরভাগই গড্ডালিকা প্রবাহে গা ভাসিয়ে দিয়ে রাজনীতি করার বিনিময়ে সুখ সন্ধানে নিজের জীবনকে মরীচিকার পিছনে ধাবিত করে ফেলে। 

বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন কোনটি আগে?

সংস্থার হতেই হবে; কেনোনা, রাজনীতিবিদদের অনেকেই তাদের কর্মকাণ্ডের জন্য জনতার আদালতে দোষী হয়ে আছেন। তাদের মাথায় সব সময় এটা থাকা উচিত ছিলো যে, আমরা যা কিছু করবো তা অবশ্যই, অবশ্যই জনগণের কল্যাণের জন্য করবো, নিজেদের আখের গোছানোর জন্য নয়। 

জনতার পছন্দের ব্যক্তিই হোক রাষ্ট্রসেবক, অরাজনৈতিক? হু কেয়ার্স?

মাশাল্লাহ আলহামদুলিল্লাহ, এবারের ঈদ যাত্রা অনেকটা নির্বিঘ্ন, আজ এ অবধি প্রত্যেকটি রেলগাড়ি নির্ধারিত সময়ে স্টেশন ত্যাগ করেছে। দেশের উত্তর এবং দক্ষিণ মুখী মহাসড়কে যে সমস্ত যানবাহন চলাচল করছে সেখানেও অনেকটাই ঝামেলা মুক্ত। 

‘বাটপার না জনতার বন্ধু’ কোনটি হবেন- সিদ্ধান্ত রাজনীতিবিদদের

‘বাটপার’ শব্দের অর্থ প্রতারণা করা, ডাকাত, লুটেরা, ভন্ড, শঠ, ঠক, মুখের উপর চুরি করে যারা, তাদের বোঝায়। এটি একটি বিশেষ্য পদ, ব্রিটিশ সরকার বাটপারি রোধে  ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলো। তাদের ভাষায় বাটপারকে ‘টাউট’ বলে। 

রাস্তা এবং ফুটপাত হকারমুক্ত করতে করনীয় 

প্রতিটি এলাকায় ফুটপাত, ফুটপাতের পাশে রাস্তা, এমনকি মাঝখানের যে বিভাজক সড়ক দ্বীপ আছে সেখানেও দোকান আর দোকান, তরি তরকারি,  ফলমূল, ডিম, শাকসবজি, ভ্যানের সবজিওয়ালা ইত্যাদি ইত্যাদি। নিশ্চয়ই আপনার এলাকার অবস্থাও এমনটিই। সরকার পতনের পর অবস্থা পরিবর্তিত হয়েছে ঠিকই, তবে হকারের পরিমাণ সংখ্যায় বেড়েছে এ আর কি!

ACR যদি Annual Confessional Report হয়, বদলে যাবে সমাজ 

উর্ধ্বতন কর্মকর্তা কর্তৃক অধঃস্থন কর্মচারী বা কর্মচারীদের সারা বছরের কাজকে মূল্যায়ন করে যে প্রতিবেদন দেয়া হয় তা হলো ACR (Annual Confidential Report)। অর্থাৎ ACR হলো সরকারি কর্মচারী বা কর্মকর্তার বার্ষিক গোপনীয় রিপোর্ট। বার্ষিক গোপনীয় রিপোর্টের মারপ্যাঁচে অনেক বোবা কান্না জমা হয়ে আছে বাংলাদেশের আনাচে কানাচে। যা ভুক্তভোগীমাত্র অজানা নয়। 

আসুন নাগরিক হই